সংবিধান বিষয়ে অভিমত

সংবিধান বিষয়ে অভিমত

জাকিয়া আফরিন

সংবিধান ও নির্বাচন সংস্কারের জন্য অন্তর্বর্তী সরকার কমিশন গঠন করেছে। এসব নিয়ে বিভিন্নজন মতামত/প্রস্তাব দিয়েছেন, এখনও দিচ্ছেন। এই আলোচনা ও বিতর্ক অব্যাহত থাকবে বলেই মনে হয়। এখানে কিছু প্রস্তাবসহ কয়েকজনের অভিমত প্রকাশ করা হলো- যথাক্রমে জাকিয়া আফরিন, কল্লোল মোস্তফা, মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান, আনু মুহাম্মদ এবং কয়েকটি নারী সংগঠন

বাংলাদেশ সংবিধান বিষয়ে আমার আগ্রহ আইন বিভাগে পড়াশোনা করার সময় থেকেই। নেহাতই পরীক্ষা পাসের উদ্দেশ্য নিয়ে নয়, অনেক আগ্রহ নিয়ে বোঝার চেষ্টা করেছি রাষ্ট্রের এই মূল দলিল। মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান হিসেবে বেড়ে ওঠার সময়টুকু রাষ্ট্রের প্রতিটি পর্বের গঠনমূলক ইতিহাস নিয়ে আমাদের বাড়িতেই ছিল পড়াশোনা ও আলোচনার সংস্কৃতি। সংবিধান পাঠ তাই গুরুত্ব পেয়েছে আমার জীবনের প্রতিটি পর্বে। সহজ বাংলায় মানুষের আইনের অধিকার বিষয়ে সচেতনতা বৃদ্ধির প্রয়াসে, সহোদরসম আরিফ খানের সঙ্গে আমি যে মঞ্চ তৈরি করেছি, আইনেরকথা.কম সেখানেও গুরুত্ব পেয়েছে সাংবিধানিক অধিকার। আমাদের এই উদ্যোগে সাংবিধানিক অধিকারের তথ্য যেমন প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য সহজলভ্য করা হয়েছে, তেমনি কোমলমতি শিক্ষার্থীদের জন্য আমরা বিনা মূল্যে বিতরণ করেছি ‘সংবিধানে আমাদের অধিকার’ নামের পুস্তিকা। ২০২০ থেকে আজ অব্দি সংবিধান দিবসে বিশেষ আলোচনার আয়োজন করেছে আইনেরকথা.কম। ড. কামাল হোসেন, অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ, অধ্যাপক আবু সাইয়িদ এবং আইনেরকথা’র নির্বাহী সম্পাদক আরিফ খান মূল বক্তা হিসেবে অলংকৃত করেছেন সেসব আলোচনা আয়োজন।

আজ পুরো দেশ সংবিধান নিয়ে সচেতন হতে চেষ্টা করছে। স্বাধীনতা-পরবর্তী নিরঙ্কুশ মতামতের ভিত্তিতে তৈরি এই রাষ্ট্রনীতি নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে দ্বিমুখী ভাব—মুক্তির আবেগ মাখানো সংশ্লিষ্টতা এবং রাজনৈতিক ব্যর্থতার দায়ভাগ। দেশি-বিদেশি নানা মুনি নানা মতের পসরা সাজিয়ে বসেছেন। পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে প্রতিটি অনুচ্ছেদ, ধারা, উপধারা যাচাই-বাছাই করার সদিচ্ছা ও সুযোগে অনেকেই মগ্ন হয়েছেন। বাংলাদেশের এবং দেশের বাইরে প্রান্তিক জনগোষ্ঠী নিয়ে আমার দীর্ঘদিনের কাজের সুবাদে আইনেরকথার পক্ষ থেকে আমি কয়েকটি বিষয়ে নিজস্ব মতামত প্রেরণে এই লেখার অবতারণা।

জাতিগত ও সাংস্কৃতিক পরিচয় স্বীকৃতি দেওয়া

মানুষ হিসেবে আমাদের পরিচয় বহুমাত্রিক। ব্যক্তিগত পর্যায়, সামাজিকভাবে এবং রাষ্ট্রীয় মঞ্চে। তবে জন্মগতভাবে অপরিবর্তনশীল সে পরিচয় আমাদের অস্তিত্বে শাশ্বত—তা জাতিগত ও সাংস্কৃতিক পরিচয়। একজন মানুষ যে কোনো জাতির গণ্ডির মধ্যেই জন্মলাভ করে। নাগরিকত্ব, পারিবারিক সম্পর্ক এমনকি ধর্মীয় পরিচয়ও এই আধুনিক যুগে পালটে ফেলা অসম্ভব কিছু নয়। একমাত্র অপরিবর্তনশীল মানুষের জাতিগত পরিচয়। একজন বাঙালি-ঘরের সন্তান প্যারিসের অত্যাধুনিক বাড়িতে জন্ম নিয়ে সারা জীবন বসবাস করলেও সে বাঙালি জাতির গণ্ডিতেই থাকবে। ফ্রান্সের ককেশীয় কিংবা কালো মানুষের পাশাপাশি ফরাসি নাগরিক বিবেচিত হলেও এর ব্যত্যয় ঘটবে না। একই বিন্যাস দেখি বাঙালি আমেরিকান/বাংলাদেশি আমেরিকান পরিচয়ে। আমাদের জাতিগত পরিচয়ের স্বীকৃতি তাই সন্দেহাতীতভাবে সংবিধানে স্বীকৃত হতে হবে। ‘বাঙালি’ পরিচয়ের বর্তমান গুরুত্ব যেন বজায় থাকে সংশোধিত সংবিধানে। এর পাশাপাশি যুক্ত করতে হবে পার্বত্য চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ এবং দেশের অন্যান্য অঞ্চলে বসবাসরত আদিবাসী এবং ক্ষুদ্র জাতিসত্তাগলোর নাম[1]। তাদের অনন্য অস্তিত্বের স্বীকৃতি শুরু হতে হবে সংবিধান থেকেই। একই যুক্তিতে ভাষা এবং ধর্মবিষয়ক স্বীকৃতি সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। বাংলা ভাষার পাশাপাশি বাংলাদেশের অন্যান্য প্রচলিত ভাষা অন্তর্ভুক্তি করা এবং ইসলামসহ বাংলাদেশে বিদ্যমান সব ধর্মের উল্লেখ করা হতে পারে আধুনিক সংযোজন। আদিবাসী জনগোষ্ঠীর পরিচয়ের স্বীকৃতির দাবি উঠেছে পার্বত্য চুক্তির সময় থেকেই। এ বিষয়ে আর্জেন্টিনা, কলম্বিয়া, ব্রাজিল, রাশিয়া, ভেনেজুয়েলা, নিকারাগুয়া ও পাপুয়া নিউ গিনির উদাহরণ উঠে এসেছে লেখালিখিতে।[2]

এর পাশাপাশি যুক্ত করতে হবে পার্বত্য চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ এবং দেশের অন্যান্য অঞ্চলে বসবাসরত আদিবাসী এবং ক্ষুদ্র জাতিসত্তাগলোর নাম। তাদের অনন্য অস্তিত্বের স্বীকৃতি শুরু হতে হবে সংবিধান থেকেই। একই যুক্তিতে ভাষা এবং ধর্মবিষয়ক স্বীকৃতি সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা যেতে পারে। বাংলা ভাষার পাশাপাশি বাংলাদেশের অন্যান্য প্রচলিত ভাষা অন্তর্ভুক্তি করা এবং ইসলামসহ বাংলাদেশে বিদ্যমান সব ধর্মের উল্লেখ করা হতে পারে আধুনিক সংযোজন।

বৈষম্যবিরোধী মানসিকতার প্রতিফলন দাবি করছি জাতিগত, ধর্মীয় এবং ভাষাগত পরিচয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ ও সংখ্যালঘু জনগোষ্ঠীর অধিকারের স্বীকৃতির মাধ্যমে।

ধর্মনিরপেক্ষতা এবং রাষ্ট্রীয় কর্মকাণ্ডের সঙ্গে ধর্মের দূরত্ব বজায় রাখা

বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ যে কয়েকটি মূলনীতি, বলা ভালো মানুষের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ হয়েছিল তারই অন্যতম ধর্মনিরপেক্ষতা। কোনো ধর্মের প্রতি রাষ্ট্রের পক্ষপাতিত্ব না দেখিয়ে সব ধর্মের মানুষকে এক কাতারে দাঁড় করানোর অঙ্গীকার। পশ্চিমা বিশ্বের অপ্রয়োজনীয়, সংস্কৃতির সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ অনেক কিছুই আমরা প্রতিনিয়ত গ্রহণ করে চলেছি; কিন্তু ধর্মকে রাষ্ট্র ব্যবস্থার একেবারে বাইরে প্রতিস্থাপন করে, তারা মানুষের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় যে সাফল্য অর্জন করেছে, তা থেকে শিক্ষা নেওয়ার ইচ্ছা আমাদের নেই। যুক্তরাষ্ট্র—আজকের পৃথিবীতে ধর্মীয় সহনশীলতার সবচেয়ে বড় উদাহরণ এবং রাষ্ট্রের সব কটি যন্ত্র ধর্মনিরপেক্ষতার বিধান সমুন্নত রাখার প্রচেষ্টায় রত। বলা যায় ইউরোপের বিভিন্ন দেশের কথাও। ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান ও বিদ্যালয় এই দুই মহাদেশে বিশেষ সুবিধা ভোগ করলেও, কোনো ধর্মকে আইনের চোখে অন্য ধর্মের চেয়ে বড় দেখানোর সুযোগ নেই। সে কারণে বৈষম্য সংক্রান্ত অভিজ্ঞতা সামাজিক ক্ষেত্রেই সীমাবদ্ধ।[3] তবে বলাই বাহুল্য, শুধু সংবিধানে উল্লেখ করাই শেষ কথা নয়; বরং এই নীতি বাস্তবায়নে শাসকগোষ্ঠীর আন্তরিকতা অশেষ গুরুত্ব বহন করে। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের সংখ্যালঘু মুসলিম জনগোষ্ঠীর দুর্দশা দেখলে স্পষ্টতই এ কথার সত্যতা মেলে।[4]

পশ্চিমা বিশ্বের অপ্রয়োজনীয়, সংস্কৃতির সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ অনেক কিছুই আমরা প্রতিনিয়ত গ্রহণ করে চলেছি; কিন্তু ধর্মকে রাষ্ট্র ব্যবস্থার একেবারে বাইরে প্রতিস্থাপন করে, তারা মানুষের মর্যাদা প্রতিষ্ঠায় যে সাফল্য অর্জন করেছে, তা থেকে শিক্ষা নেওয়ার ইচ্ছা আমাদের নেই।

ধর্মনিরপেক্ষতা সংবিধানে নিশ্চিত করে নিজ ধর্ম পালনের অধিকার, কোনো ধর্ম পালন না করার অধিকার এবং ধর্মবিষয়ক অবমাননার ধুয়া তুলে মানুষকে নির্যাতন করার প্রথা ভাঙতে হবে। আমাদের আরেক প্রতিবেশী দেশ পাকিস্তান, ব্লাসফেমি আইনে অমুসলিম নাগরিকদের নির্যাতন/হত্যা করার বিশ্বরেকর্ড গড়ে তুলেছে।[5] বাংলাদেশ দক্ষিণ এশিয়ায় অন্যতম ধর্মনিরপেক্ষ এবং তুলনামূলকভাবে জাতিগত শান্তি বজায় রেখেছে।[6] সংবিধানের এই বিধানকে আরও শক্তিশালী করে আমরা পুরো বিশ্বে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারি।

রাষ্ট্র পরিচালনা বিষয়ক সব ক্ষেত্রে ধর্মনিরপেক্ষতা নিশ্চিত করতে হবে এবং সব ধর্ম পালনকে সামাজিকভাবে গ্রহণযোগ্য করে তোলার ক্ষেত্রে রাষ্ট্র ইতিবাচক ভূমিকা রাখবে।

মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করা এবং প্রতিষ্ঠায় মনোযোগ দেওয়া

বাংলাদেশ সংবিধানে উল্লিখিত মৌলিক অধিকারগুলোর মধ্যে অন্যতম নারী-পুরুষের সমতা। ধর্মবিষয়ক কিছু ব্যতিক্রম বাদে অন্য সব ক্ষেত্রে এই সমতার অঙ্গীকার করা হয়েছে। মর্যাদায় সমতার এই বিধান প্রশংসনীয়। তৃতীয় লিঙ্গ বাংলাদেশে বর্তমানে স্বীকৃত জনগোষ্ঠী, নারী-পুরুষের পাশাপাশি তৃতীয় লিঙ্গের সমতার কথা সংযুক্ত করা ন্যায়সংগত মনে করি। মৌলিক অধিকারের বিবেচনায় আমাদের সংবিধান চিন্তা অত্যন্ত অগ্রসর। তবে এই অধিকার প্রতিষ্ঠায় তেমন কোনো সচেতনতা সৃষ্টি হয়নি জনসাধারণের মনে। সরকার নিজেই এই অধিকার বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নিতে ব্যর্থ হয়েছে। গ্রেফতার-পরবর্তী সময়ে যেভাবে একজন মানুষকে হেনস্তা করা হয় (সর্বসম্মুখে) এবং নির্যাতনের মধ্য দিয়ে অপরাধ স্বীকারে বাধ্য করা হয়, তা পৃথিবীতে বিরল। বিশ্বজুড়ে মৃত্যুদণ্ড ধীরে ধীরে কমে এলেও বাংলাদেশে এখনো বিদ্যমান। এখনই এ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে না দেখতে পারলে, আমরা পিছিয়ে পড়ব আরও।[7] বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চুক্তিতে সই করে যে অধিকার আমরা কাগজে-কলমে মেনে নিই, সেগুলো বাস্তবায়নে রাষ্ট্র যেন কালক্ষেপণ না করতে পারে, সে বিষয়ে সংবিধানে দিকনির্দেশনা থাকতে হবে। পার্বত্য শান্তি চুক্তি জাতিসংঘে নিবন্ধন করে একে আন্তর্জাতিক চুক্তির মর্যাদায় উন্নীত করা যুক্তিসংগত। এতে প্রয়োজনে জাতিসংঘকে সংকট নিরসনে অন্তর্ভুক্ত করতে বেগ পেতে হবে না।

গ্রেফতার-পরবর্তী সময়ে যেভাবে একজন মানুষকে হেনস্তা করা হয় (সর্বসম্মুখে) এবং নির্যাতনের মধ্য দিয়ে অপরাধ স্বীকারে বাধ্য করা হয়, তা পৃথিবীতে বিরল। বিশ্বজুড়ে মৃত্যুদণ্ড ধীরে ধীরে কমে এলেও বাংলাদেশে এখনো বিদ্যমান। এখনই এ বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে না দেখতে পারলে, আমরা পিছিয়ে পড়ব আরও।

রাষ্ট্রীয় অর্থায়নে এবং উদ্যোগে নাগরিকদের মৌলিক অধিকার সম্পর্কে সচেতন করা এবং মৃত্যুদণ্ড প্রথা বিলোপ করা সময়ের দাবি।

সর্বশেষে ধন্যবাদ জানাই সংবিধান সংস্কার কমিটির সব সদস্যকে। আপনাদের মাধ্যমে আশা করছি জাতি একটি সংবিধান সম্পর্কিত নির্দেশনা পাবে, যা কিনা প্রতি নাগরিককে সমমর্যাদায় বিংশ শতাব্দীতে বেঁচে থাকার প্রেরণা জোগাবে। মনে রাখতে হবে, নির্দেশনা যা-ই হোক-না কেন, সংবিধান সংশোধনের এখতিয়ার নির্বাচিত সরকারেরই। এ বিষয়ে বাংলাদেশের আইনজ্ঞদের মধ্যে কোনো দ্বিমত নেই বলেই মনে করি। এর মধ্যে পড়ছেন ড. আসিফ নজরুল স্বয়ং। সংবিধানের সংশোধনী বিষয়ক প্রবন্ধে লিখেছেন: ‘এখন আমরা কোথায় শুরু করি? আমাদের বর্তমান সংবিধানের সকল অসঙ্গতি কারা দূর করবেন? কিভাবে? …আমাদের শুরু করতে হবে ১৯৭২ এর সংবিধান থেকেই এবং একে মূল ভিত্তি ধরে নিয়েই। এই পুনর্গঠন এর কাজটি হতে হবে সংসদেই।’ Where should we now start from? Who would fix all the anomalities of our present constitution? How? …We must start form and build on the 1972 Constitution. This rebuilding job must be undertaken by the Parliament.”[8] এ নিয়ে অহেতুক বিতর্ক না হলে সবার জন্য মঙ্গল।

জাকিয়া আফরিন: সম্পাদক, আইনেরকথা.কম; খণ্ডকালীন শিক্ষক, গোল্ডেন গেট ইউনিভার্সিটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র। ইমেইল: zafrin@gmail.com

[1] আমি পার্বত্য চুক্তি নিয়ে একটি গবেষণা এবং উপস্থাপনা করেছি ২০০৮ সালে, যেখানে বিভিন্ন দেশের অভ্যন্তরীণ শান্তি চুক্তিগুলোর তুলনামূলক একটি চিত্র তুলে ধরি এবং সুপারিশ হিসেবে একে তুলে ধরি অনেকগুলোর মধ্যে

The Chittagong Hill Tracts Peace Accord: Autonomy and Related Issues; The Chittagong Hill Tracts Peace Accord: Autonomy and Related Issues ; The University Press Limited, Bangladesh · Jan 1, 2011

[2] “Constitutional Recognition of Indigenous People”; Dr. Abdullah Al Farruque, The Daily star: 20th Anniversary publication, 2010; Pages (179-183)

[3] যুক্তরাষ্ট্রে মুসলিম জনগোষ্ঠীর অভিজ্ঞতার কিছু উদাহরণ এখানে দেখা যেতে পারে

https://www.pewresearch.org/religion/2018/04/14/muslims-in-america-immigrants-and-those-born-in-u-s-see-life-differently-in-many-ways/

[4] ভারতে মুসলিম জনগোষ্ঠী যেভাবে বৈষম্যের শিকার হয়েছে কয়েক যুগ ধরে, তার একটি বিশ্লেষণ

https://www.cfr.org/backgrounder/india-muslims-marginalized-population-bjp-modi

[5] ১৯৮০ সালে সামরিক শাসনের সময় থেকে এ আইনের অপপ্রয়োগ শুরু। https://www.aljazeera.com/news/2023/8/18/all-you-need-to-know-about-pakistans-blasphemy-law

[6] এ প্রবন্ধে বর্ণনা করা হয়েছে কীভাবে ধর্ম অবমাননার অভিযোগ তুলে সংখ্যালঘুদের সামাজিকভাবে হেয় করা হয় এবং আদালতের মাধ্যমে শাস্তির দাবি থেকে মানুষ নিজের হাতে আইন তুলে নেয়।

https://www.nytimes.com/2024/03/02/world/asia/pakistan-blasphemy-violence.html

[7] এ প্রতিবেদনে উঠে এসেছে বিভিন্ন দিক

https://www.thedailystar.net/law-our-rights/news/rethinking-capital-punishment-bangladesh-3758811

[8] “Constitution: Assaults of Amendments”; Dr. Asif Nazrul; The Daily star: 20th Anniversary publication, 2010; Pages (162-167)

Social Share
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •