যুক্তরাষ্ট্রের সমাজতান্ত্রিক নেতা ইউজিন ডেবস

স্মরণ

যুক্তরাষ্ট্রের সমাজতান্ত্রিক নেতা ইউজিন ডেবস

আলমগীর খান

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে বার্ণি স্যান্ডার্স যে আওয়াজ নিয়ে এসেছিলেন এবং যার জন্য সম্মিলিত চেষ্টায় তাঁকে টিকতে দেয়া হয়নি তা একেবারে অভূতপূর্ব নয়। মার্কিন ইতিহাসে এই লড়াই বহুবছর ধরেই চলছে। সেরকমই একজনের কথা তুলে আনা হয়েছে এই লেখায়।

বিশ্ব সাম্রাজ্যবাদের মোড়ল যুক্তরাষ্ট্রেও সমাজতান্ত্রিক সংগ্রামের আছে এক গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাস। যদিও প্রথম বিশ্বযুদ্ধের ঠিক আগে থেকে সাম্প্রতিক সময় পর্যন্ত দেশটিতে সমাজতন্ত্রের কথা বলা ছিল বিপজ্জনক। সমাজতান্ত্রিক আদর্শের বিরুদ্ধে সুশৃঙ্খল দমননিপীড়ন চালানো হয়েছে এখানে। রাষ্ট্রের সর্বত্র এমন একটা প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো তৈরি করা হয়েছে যে সমাজতান্ত্রিক আদর্শ ধারণ করে কারো পক্ষে পেশাগত জীবনে আগানো সম্ভব নয়। সুতরাং দীর্ঘদিন পর্যন্ত ‘সমাজতন্ত্র’ শব্দটি মার্কিন সমাজে অনাদরণীয় হয়ে পড়ে। কিন্তু সাম্প্রতিক সময়ে বিশ্ব সাম্রাজ্যবাদের এ কেন্দ্রভূমিতে উল্টোচিত্র চিত্র দেখা যাচ্ছে, সমাজতন্ত্র ও সমাজতান্ত্রিক আদর্শ তরুণদের কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।        

নয়াউদারনীতিবাদী রাজনীতি, মুক্তবাজার, পরদেশ আক্রমণ ও দখল, প্রাকৃতিক পরিবেশের ধ্বংসসাধন, আয়বৈষম্যের ঊর্ধ্বগতি, অভিবাসী ও অশ্বেতাঙ্গ মানুষের অধিকার হরণ ও অর্থনৈতিক মন্দার সূচনা ইত্যাদির ঘাতপ্রতিঘাতে তরুণ ও যুবসম্প্রদায়ের চেতনায় মৌলিক পরিবর্তন আসতে শুরু করে। সোভিয়েত ইউনিয়ন ও পূর্ব ইউরোপের পতনের পর কিছুদিন যেতে না যেতেই পুঁজিবাদী ব্যবস্থার এই চরম ব্যর্থতা শিক্ষিত তরুণদের পুঁজিবাদের প্রতি মোহ কমাতে থাকে। তারা সমাজতন্ত্রের মানবিক আদর্শের দিকে ঝুঁকে পড়ে। সমাজতান্ত্রিক বিশ্বের পূর্বের ভুলগুলো থেকে মুক্ত থেকে তারা এগিয়ে যেতে চায়। ২০১৬ সালে সরাসরি সমাজতান্ত্রিক আদর্শের পতাকা হাতে ডেমোক্রেটিক দলের নেতা বার্নি স্যান্ডার্স প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতার ঘোষণা দিয়ে এই প্রগতিশীল তরুণশক্তির ও শ্রমজীবী মানুষের আশাভরসার কেন্দ্র হয়ে ওঠেন।

নয়াউদারনৈতিক রাজনীতির নগ্ন পরিচয় বহন করে ক্ষমতায় আসেন রিপাবলিক্যান পার্টির ট্রাম্প। ফলে মার্কিন সমাজের আভ্যন্তরীণ ও বৈশ্বিক সংকট আরও তীব্র হয়ে ওঠে। স্যান্ডার্সকে ঘিরে তরুণদের আন্দোলন কেবল সারা যুক্তরাষ্ট্রেই ছড়িয়ে পড়ে না, বিশ্বের বিভিন্ন দেশে তার ইতিবাচক প্রভাব পড়ে। দীর্ঘদিন পর এই প্রথম আবার যুক্তরাষ্ট্রের কর্পোরেট ও সামরিক শক্তি প্রচণ্ড চাপের মুখে পড়ে। বার্নি স্যান্ডার্স যাতে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়াতে না পারেন সেজন্য উদারনৈতিক ও নয়াউদারনৈতিক আপাত এই দুই পারস্পরিক শক্তি একজোট হয়ে যায়। স্যান্ডার্সকে ঘিরে যুক্তরাষ্ট্রের প্রগতিশীল শক্তির বিজয়রথকে আপাতত প্রতিহত করা সম্ভব হয়।

প্রগতিশীল শক্তির এই বিজয়যাত্রা ও তার প্রতিহতকরণ যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে এই প্রথমবারের মত ঘটেনি। একশো বছর আগে দেশটির সমাজতান্ত্রিক নেতা ইউজিন ডেবসের ক্ষেত্রে যা হয়েছিল এবার যেন তারই পুনরাবৃত্তি ঘটানো হলো। আজ যে পতাকার নিচে যুক্তরাষ্ট্রের প্রগতিশীল শক্তি একত্রিত হয়েছে তা ডেবসের হাত থেকে ইতিহাসের অনেক চড়াই-উতরাই পেরিয়ে স্যান্ডার্স, আলেক্সান্দ্রিয়া ওকাসিয়ো-কোর্তেজ ও ইলহান ওমরের হাতে এসে পৌঁছেছে। স্যান্ডার্সসহ এই সমগ্র প্রগতিশীল শক্তির অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে উঠেছেন শতবর্ষ আগের মহান সমাজতান্ত্রিক নেতা ইউজিন ডেবস। যুক্তরাষ্ট্রের যে সংকটের বিরুদ্ধে ডেবস যুদ্ধ করেছিলেন তা দূর হয়নি, আরও ঘনীভূত ও জটিল হয়েছে। ডেবসের মানবিকতা, প্রতিশ্রুতি, দৃঢ়তা, সহমর্মিতা, আত্মত্যাগ, শ্রমজীবী মানুষের সঙ্গে একাত্মতা, স্বপ্ন দেখার ও দেখানোর আকর্ষণীয় বিপুল ক্ষমতা ইত্যাদি বর্তমান প্রজন্মের সমাজতান্ত্রিক কর্মীদের অনিবার্য পাঠ্য হয়ে উঠেছে।                   

সমাজতান্ত্রিক নেতা হয়ে ওঠা

ইউজিন ডেবস আমেরিকার ইন্ডিয়ানায় টেরেহটে ১৮৫৫ সালের ৫ নভেম্বর এক ফরাসী অভিবাসী দম্পতির ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান ডেবস স্কুল ছেড়ে ১৫ বছর বয়সেই রোজগারের জন্যে রেলশ্রমিকের কাজে যোগ দেন। সেখানে শ্রমিক ইউনিয়নে যুক্ত হন। অল্পদিনেই ২৫ বছর বয়সে তিনি দক্ষ রেলশ্রমিক ইউনিয়ন ব্রাদারহুড অব লোকোমোটিভ ইউনিয়নের মুখপত্রের সম্পাদকের দায়িত্ব পান। ১৮৯৩ সালে দক্ষ ও অদক্ষ সব ধরনের শ্রমিক নিয়ে তার উদ্যোগে গড়ে ওঠে আমেরিকান রেল ইউনিয়ন (ARU) এবং তিনি এর সভাপতি হন। এ সংগঠনের উদ্যোগে ১৮৯৪ সালে শিকগোতে হয় বিখ্যাত পুলম্যান ধর্মঘট। ধর্মঘটি শ্রমিকদের বিরুদ্ধে সরকারি বাহিনী নামে ও ডেবসকে আটক করা হয়। ৬ মাস জেল খাটেন তিনি। এই জেলে বসেই তিনি প্রথম কার্ল মার্ক্সের ‘পুঁজি’ গ্রন্থটি পড়েন। ১৮৯৫ সালের নভেম্বরে জেল থেকে বের হন এক বিপ্লবীতে রূপান্তরিত হয়ে। ১৮৯৭ সালের ১ জানুয়ারি আদর্শগতভাবে রূপান্তরিত ডেবস ARUর সভায় ঘোষণা করেন, “বিষয়টা সমাজতন্ত্র বনাম পুঁজিবাদের। আমি সমাজতন্ত্রের পক্ষে কারণ আমি মানবতার পক্ষে। স্বর্ণের শাসনের অধীনে আমরা বহুকাল ধরে অভিশপ্ত।

তিনি যোগ দেন সোশালিস্ট পার্টিতে এবং ১৯০০ সালে প্রথমবারের মত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেন। এরপর থেকে ১৯২০ সাল পর্যন্ত মোট পাঁচবার তিনি প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে দাঁড়ান। ১৯১২ সালের নির্বাচনটি ছিলো আশাব্যঞ্জক, যখন তিনি প্রায় ১০ লাখ ভোট পান যা মোট ভোটের ৬ শতাংশ। কিন্তু প্রথম বিশ্বযুদ্ধের দামামা বেজে উঠতেই দেশজুড়ে ‘লাল ভীতি’ ছড়িয়ে দেয়া হয় এবং শুরু হয় সমাজতন্ত্রীদের দমন-পীড়ন। সমাজতন্ত্রীদের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়, পত্রিকা বন্ধ করে দেয়া হয় এবং সমর্থক গোষ্ঠির লোকজনকে ধরপাকড় শুরু হয়। যুক্তরাষ্ট্রে সমাজতন্ত্রীদের ওপর রাষ্ট্রীয় মদতে এই নির্যাতনচর্চা আর বন্ধ হয়নি, বরং ক্রমান্বয়ে বেড়েছে। তাই বলে পিছু হটেননি ডেবস।

স্বদেশীয় বৈশিষ্ট্য যুদ্ধবিরোধী ভূমিকা

ইউজিন ডেবস তার সমাজতান্ত্রিক ধারণাকে দ্রুত গণমানুষের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পেরেছিলেন কেননা তিনি মানুষের বোধগম্য ভাষায় কথা বলতেন। তাঁর দেয়া সমাজতান্ত্রিক ছবি ছিল যুক্তরাষ্ট্রের নিজস্ব বৈশিষ্ট্যে পূর্ণ। যিশু খ্রিস্টের জীবনকে তিনি বিপ্লবী রাজনীতি হিসেবে গভীরভাবে সম্মান করতেন। আটলান্টায় তাঁর কারাগারের দেয়ালে ঝুলানো ছিল ক্রুশবিদ্ধ যিশুর ছবি। ডেবস বক্তৃতা করতেন হৃদয় দিয়ে ও হাত নেড়ে যাতে তার কথামালা জীবন্ত হয়ে উঠত। ইলিনয়েসে এক বক্তৃতাকালে একজন নারী আরেকজনকে বলছিলেন, “যখন ডেবস আসে, মনে হয় যিশু খ্রিস্ট।”

১৯১৮ সালে ওহাইয়োর ক্যান্টোনে যুদ্ধবিরোধী বক্তৃতা করছেন ডেবস যার পরপরই তাকে রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধে গ্রেফতার করা হয়, ছবিসূত্র: উইকিপিডিয়া

যুক্তরাষ্ট্র জড়িয়ে পড়ার সময় থেকেই সাম্রাজ্যবাদী বিশ্বযুদ্ধের বিরুদ্ধে ডেবস জ্বালাময়ী বক্তৃতা চালাতে থাকেন। তার বাগ্মিতার আকর্ষণে সভা-সমাবেশ দর্শক-শ্রোতার ভিড়ে উপচে পড়তো। ১৯১৮ সালে ওহাইয়োর ক্যান্টোনে যুদ্ধবিরোধী বক্তৃতার জন্য আবার তাঁকে মামলায় জড়ানো হয় গুপ্তচর বৃত্তি ও শত্রুকে সহায়তার মিথ্যা অভিযোগে। পরের বছর এপ্রিলে শুরু হয় ১০ বছর কারাদণ্ড ভোগ। তবে তিন বছরের কম সময়েই ১৯২১ এর ডিসেম্বরে ছাড়া পান তিনি। কারাগারে তার স্বাস্থ্যের যে অবনতি ঘটেছিল তা আর ভাল হয়নি।

১৯২৬-এর ২০ অক্টোবর মৃত্যুবরণ করেন শ্রমজীবী মানুষের এই মহান নেতা।

অসামান্য বাগ্মিতা

ডেবস তাত্ত্বিক নেতা ছিলেন না, ছিলেন আন্দোলনের ও কাজের মানুষ। তিনি জটিল বিষয়কে অত্যন্ত সহজ করে উপস্থাপন করতেন। তাঁর কথা ছিল কাব্যিক সৌন্দর্যে পূর্ণ ও বহুকাল স্মরণযোগ্য। ১৯০১ সালের ৪ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বক্তৃতায় তিনি বলেন, “যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতারা সকল মানুষ সমান ঘোষণার মধ্যে আসলে কেবল নিজেদেরকেই মানুষ হিসেবে বুঝিয়েছেন। তারা নিগ্রোদেরকে অন্তর্ভুক্ত করেননি, যাদেরকে এখানে তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে এনে চরম দাসত্বের মাঝে নিক্ষেপ করা হয়েছে। বংশপরম্পরায় দাসত্ব ও ব্যক্তিগত সম্পত্তি হিসেবে তাদের মালিকানা লাভ ততদিনে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে।” তিনি আরও বলেন, “তুমি, তোমার সন্তান ও তোমার সন্তানের সন্তানেরা- যদি পুঁজিবাদ তাদের জন্ম পর্যন্ত টিকে থাকে- দাসজীবন যাপনের দন্ডে দন্ডিত এবং কোনো আশা নেই যদি পুঁজিবাদকে ছুঁড়ে ফেলে সমাজতন্ত্র বেছে নেয়া না হয়।”

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাতারা সকল মানুষ সমান ঘোষণার মধ্যে আসলে কেবল নিজেদেরকেই মানুষ হিসেবে বুঝিয়েছেন। তারা নিগ্রোদেরকে অন্তর্ভুক্ত করেননি, যাদেরকে এখানে তাদের ইচ্ছার বিরুদ্ধে এনে চরম দাসত্বের মাঝে নিক্ষেপ করা হয়েছে। বংশপরম্পরায় দাসত্ব ও ব্যক্তিগত সম্পত্তি হিসেবে তাদের মালিকানা লাভ ততদিনে প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে।” তিনি আরও বলেন, “তুমি, তোমার সন্তান ও তোমার সন্তানের সন্তানেরা- যদি পুঁজিবাদ তাদের জন্ম পর্যন্ত টিকে থাকে- দাসজীবন যাপনের দন্ডে দন্ডিত এবং কোনো আশা নেই যদি পুঁজিবাদকে ছুঁড়ে ফেলে সমাজতন্ত্র বেছে নেয়া না হয়।

ডেবস কাউকে স্বপ্নের ভূমিতে নিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি দিতেন না। মানুষকে নিজ শক্তি ও বুদ্ধিবলে জাগতে অনুপ্রাণিত করতেন। ১৯১০এ তাই বলেন, “আপনারা যদি মনে করেন কোনো মোজেস এসে আপনাদেরকে এই পুঁজিবাদী জঙ্গল থেকে উদ্ধার করে নিয়ে যাবে, তবে যেখানে আছেন সেখানেই পড়ে থাকবেন।” তিনি পারলেও তাদেরকে প্রতিশ্রুত স্বপ্নভূমিতে নিয়ে যাবেন না, কেননা একদিন আরেকজন তাদেরকে সেখান থেকে বের করে আনবে। যেতে হবে নিজ বলে। ১৯১৮ সালে ক্যান্টোনের বক্তৃতায় তিনি বলেন, “প্রভুরা সবসময় যুদ্ধ ঘোষণা করেছে আর শাসিত শ্রেণী সবসময় যুদ্ধে প্রাণ দিয়েছে।” বিচারের শাস্তির রায় ঘোষণার পর আদালতে ডেবস বলেন, “বহু বছর আগেই আমি জেনেছি যে সকল প্রাণের সঙ্গে আমার আত্মীয়তা, আমি বুঝেছি পৃথিবীর নিম্নতমের চেয়েও আমার মূল্য একফোঁটা বেশি না। আমি তখন বলেছি, এখনও বলছি, যতক্ষণ একটি নিম্নতর শ্রেণী আছে, আমি তার, যতক্ষণ একটি খারাপ গোষ্ঠি আছে, আমি তার, যতক্ষণ একটি আত্মা বন্দী, আমি মুক্ত নই।”

ডেবসের উত্তরাধিকার

নরম্যান থমাস ও মাইকেল হ্যারিংটনের হাত ধরে আমেরিকান সমাজতান্ত্রিক রাজনীতি তার অস্তিত্ব বজায় রেখেছে। মার্টিন লুথার কিংয়ের মাঝে অনেকে ইউজিন ডেবসের কণ্ঠস্বর শুনেছেন। বার্নি স্যান্ডার্সের হাত ধরে সেই ধারার এক ঢেউ হয়ে এবার আছড়ে পড়েছে যুক্তরাষ্ট্রের বুকের ওপর। এই ঢেউয়ে পুঁজিবাদ কাবু হয়নি ঠিক, তবে তার ভিত্তিটা যে নড়বড়ে ভালভাবে বোঝা গেছে।

যুক্তরাষ্ট্রের এই ঢেউ কবে জোয়ার হয়ে দেখা দিবে, এখনই বলা যাচ্ছে না। কিন্তু শ্রমজীবী মানুষের ও তরুণদের চোখে ভেসে উঠেছে পুঁজিবাদের পরের এক নতুন দিগন্ত।

আলমগীর খান: নির্বাহী সম্পাদক, শিক্ষালোক।

ইমেইল: alamgirhkhan@gmail.com

তথ্যসূত্র

১. Shawn Gude, Eugene Debs Believed in Socialism Because He Believed in Democracy, জ্যাকোবিন সাময়িকী, ২ সেপ্টেম্বর ২০২০

২. Paul Buhle I Mari Jo Buhle, The face of American socialism before Bernie Sanders? Eugene Debs, গার্ডিয়ান, ২৩ মার্চ ২০১৯

৩. Shawn Gude, পূর্বোক্ত

৪. Maurice Isserman, America’s Original Socialist, নিউ ইয়র্ক টাইমস, এপ্রিল ২০, ২০১৯

৫. Eugene Debs, Independence Day Address, জ্যাকোবিন, ৪ জুলাই ২০২০

৬. Maurice Isserman, পূর্বোক্ত

৭. Paul Buhle I Mari Jo Buhle, পূর্বোক্ত

Social Share
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *