অন্তর্বর্তী সরকারের বৈষম্যবিরোধী হওয়ার পথের বাধা

অন্তর্বর্তী সরকারের বৈষম্যবিরোধী হওয়ার পথের বাধা

আলমগীর খান

গণঅভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে স্বৈরাচারের পতন হয়েছে। কিন্তু বৈষম্যহীন বাংলাদেশের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়ন করা এক জটিল যাত্রা, এর জন্য বৈষম্যের সঙ্গে স্বৈরশাসনের যোগসূত্র এবং তার  রাজনৈতিক অর্থনীতি উপলব্ধি করতে হবে। এই লেখায় তার কিছু দিক আলোচনা করা হয়েছে।

সাম্প্রতিক ছাত্রগণ-অভ্যুত্থানের ফল হিসেবে আওয়ামী লীগের এখনকার পরিণতির চিত্রনাট্যের রচয়িতা শেখ হাসিনা ও তার পারিষদরা নিজে। তাদের একের পর এক স্বৈরাচারী আচরণ ও সিদ্ধান্ত গণতান্ত্রিক উপায়ে শান্তিপূর্ণ ক্ষমতা হস্তান্তরের সব স্বাভাবিক পথ রুদ্ধ করে দিয়েছিল। একইসঙ্গে খুলে দিয়েছিল অবাধ চুরি ও লুণ্ঠনের রাজত্ব। রাষ্ট্রের চরিত্র বদলে গিয়ে তা পরিণত হয়েছিল সরকারি, রাষ্ট্রীয় ও দলীয় ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে কারো কারো রাতারাতি আঙুল ফুলে বটগাছ হওয়া! তার ঐতিহাসিক পরিণতিই ৫ আগস্টের সফল গণ-অভ্যুত্থান।

পরিবর্তনটি এতই গণসমর্থিত ও ব্যাপক যে, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীন নতুন রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটের শুরু থেকেই বহুক্ষেত্রে বড় রদবদল হয়েছে ও হচ্ছে। এমনকি রাষ্ট্রের কতকগুলো মৌলিক বিষয় নিয়েও প্রশ্ন উত্থাপিত হয়েছে: জাতীয় সংগীত পরিবর্তন, নতুন করে সংবিধান লেখা ইত্যাদি প্রশ্নের কথা এ প্রসঙ্গে উল্লেখ করা যায়। এসব প্রশ্ন হালকা বিষয় নয়; বরং গভীর আর উত্থাপিত হয় আরও গভীর অসন্তোষ থেকে। সাম্প্রতিক ছাত্রগণ-অভ্যুত্থানও গভীর অসন্তোষের ফল। নেতৃত্বদানকারী ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন’ তারই মূল কারণগুলোকে নিজেদের নামের অংশ হিসেবে গ্রহণ করেছে।

পতিত সরকারের ভাষ্যমতে, উন্নয়নের জোয়ারে ভাসছিল বাংলাদেশ! কথিত ‘উন্নয়ন’ সত্ত্বেও দেশের বড় অংশ মানুষ কেন অসন্তুষ্ট ছিল? এই উন্নয়নকে একটু পরখ করে দেখলেই তা বোঝা যায়। উন্নয়নকে পুনঃপরীক্ষা করে দেখে আনু মুহাম্মদ উদ্বেগের ১০টি কারণ উল্লেখ করেছেন Development Re-Examined বইয়ের উপসংহারে, যা হলো:

১. রাষ্ট্র প্রকাশ্যে ক্ষমতা চর্চার এবং লুটেরা গোষ্ঠীর হাতে সম্পদ কুক্ষিগত করার যন্ত্রে পরিণত হচ্ছে।

২. সামরিকায়ন, নজরদারি ও নিয়ন্ত্রণের অদৃশ্য সম্প্রসারণ হচ্ছে।

৩. গণমাধ্যম ও বুদ্ধিজীবী সম্প্রদায় ব্যবসা ও ক্ষমতার অবিচ্ছেদ্য অংশে পরিণত হচ্ছে।

৪. গণস্বার্থ রক্ষার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক সক্ষমতা বিলুপ্ত হচ্ছে।

৫. এনজিও ও সুশীল সমাজের করপোরেটায়ন হচ্ছে।

৬. ব্যক্তিগত খাতে জনসম্পদ তুলে দেওয়া।

৭. জননিরাপত্তা ব্যবস্থার বাণিজ্যিকীকরণ।

৮. পরিবেশের অপূরণীয় ক্ষতি ও ধ্বংসসাধন, নদী-হাওড়-বন দখল ইত্যাদি।

৯. গণমাধ্যম হয়েছে যুদ্ধ, নজরদারি, দমন, নির্যাতন, নিপীড়ন ও বিচারবহির্ভূত হত্যার জন্য সম্মতি উৎপাদনের কারখানা।

১০. ক্রসফায়ার নামে রাষ্ট্রপরিচালিত হত্যাকাণ্ড, গুম, অবৈধ আটক ইত্যাদি বাস্তবায়ন এবং আইন ও আইনি প্রক্রিয়াকে মাফিয়া গোষ্ঠীর হাতে জিম্মি করা।

আনু মুহাম্মদ বলেছেন এ থেকে মুক্তির পথ খোঁজার কথা। ‘বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে’র নেতৃত্বে মানুষ চেষ্টা করেছে সেই মুক্তির একটা পথ খুঁজে বের করতে। তবে রাজনৈতিক পরিবর্তনের এ বিজয় বিরাট মুক্তির পথে যাত্রার শুভসূচনা মাত্র। পথ দীর্ঘ ও অনিশ্চিত বিপৎসংকুল।

স্বাধীনতায় নেতৃত্বদানকারী দলটির হাতে জনজীবনের ও রাষ্ট্রের এই পরিণতির কারণ কী ছিল? এটি হঠাৎ ঘটে যাওয়া কিছু নয়— এ দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের একটি পরিপক্ব পরিণতি। আমাদের অনুসন্ধানের বিষয় তাদের ও তাদের পূর্ববর্তী শাসকগোষ্ঠীর হাতে ‘রাষ্ট্র প্রকাশ্যে ক্ষমতা চর্চার এবং লুটেরা গোষ্ঠীর হাতে সম্পদ কুক্ষিগত করার যন্ত্রে পরিণত’ হওয়ার মতো মর্মান্তিক অবস্থাটা কী ও কীভাবে তৈরি হলো? এর উত্তর পাওয়া যাবে বইটির ভূমিকায়। আনু মুহাম্মদ শুরু করেছেন বৈশ্বিক প্রেক্ষাপট দিয়ে:

‘আমরা নয়া উদারনৈতিক পুঁজিবাদী মডেলের অধীন বিশ্বায়নের ডিজিটাল যুগে বাস করছি। এই পর্যায়কে বলা যেতে পারে স্টেরয়েডের সাহায্যে উন্নয়ন, বঞ্চনা সহযোগে প্রবৃদ্ধি, দারিদ্র্য সহযোগে সমৃদ্ধি, মানব চলাচল বন্ধ করার বিশ্বায়ন এবং বিরাট অসাম্য ও অসহায়ত্ব সহযোগে উন্নতি।’

এ ক্ষেত্রে ‘ওয়ার্ল্ড ক্যাপিটালিজম বাংলাদেশ লিমিটেড’-এর রূপটি কেমন? লেখক লিখেছেন,

‘বাংলাদেশে আমরা উন্নয়নের সেই রূপ দেখছি, যা সম্পদ সঞ্চয়ের আদি রূপের অনুসারী যেখানে আছে ব্যাপক দুর্নীতি, ভাড়া খাওয়া ও চাঁদাবাজি, অবৈধ অস্ত্র ব্যবসা, মাদক ও মানব পাচার, বিদেশি ও বড় বড় স্থানীয় কোম্পানির সঙ্গে কমিশন খাওয়া চুক্তি, ঋণখেলাপি, দেশের সম্পদ বাইরে পাচার ইত্যাদি। সন্দেহ নেই যে, এ ধরনের সম্পদ সঞ্চয় মোট জাতীয় উৎপাদনে (জিডিপি) অবদান রাখে, কিন্তু দীর্ঘ মেয়াদে দেশের উন্নয়ন সম্ভাবনাকে পঙ্গু করে দেয়। তদুপরি, এ প্রকৃতির উন্নয়ন চায় প্রতিষ্ঠানগুলোতে কায়েমি স্বার্থ বসিয়ে গণতান্ত্রিক অধিকার সংকোচন। আইন ও রাষ্ট্র পুঁজি সঞ্চয়ের স্থূল যন্ত্রে পরিণত হয়। গণতন্ত্রের বদলে স্থাপিত হয় দানবতন্ত্র [Demon(n)cracy]। অপ-উন্নয়ন [(mal)development] ও দানবতন্ত্র হাত ধরাধরি করে বড় হয়।’

বৃহদর্থে এ অসহনীয় অবস্থার বিরুদ্ধেই ফুঁসে উঠেছিল দেশের ছাত্র-জনতা, যা ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পলায়নের মধ্য দিয়ে নতুন শক্তিকে ক্ষমতায় নিয়ে আসে। এই জুলাই অভ্যুত্থানের চূড়ান্ত সাফল্যের বিচার হবে মূলত উপরে বর্ণিত লুণ্ঠন ও চৌর্যবৃত্তিমূলক রাজনৈতিক-সামাজিক অবস্থা বদলে কতখানি ন্যায়পরায়ণ বৈষম্যমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা হবে তা দিয়ে। লক্ষণীয় যে, ক্ষমতার পরিবর্তনটা ঘটেছে কোনো স্বচ্ছ বৃহৎ রাজনৈতিক-সামাজিক দর্শনের সচেতন উপস্থিতি ছাড়াই। সে কারণে অভ্যুত্থান-পরবর্তী সময়ে নয়া ক্ষমতাসীনদের দিকনিশানাহীন অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি শোনা যাচ্ছে এমনসব পরিবর্তনের দাবি যার সঙ্গে এই অভ্যুত্থানে আত্মদানকারী মানুষগুলোর স্বপ্ন পূরণের সম্পর্ক সামান্য।

অথচ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নামের মধ্যে সুপ্ত আছে আমূল পরিবর্তনের সেই বীজ। নিজেদের নামের প্রতি ন্যায়পরায়ণ হলে তাদেরকে কেবল এক কোটাসৃষ্ট বৈষম্য নয়, আরও অনেক দৃশ্য-অদৃশ্য বৈষম্যের প্রতি নজর দিতে হবে। যদিও জরুরিভাবে মনোযোগ দিতে হবে দুর্নীতিবাজদের শাস্তি প্রদানে ও চলমান দুর্নীতি প্রতিরোধে। এরপর আজকের যুগের প্রধান সমস্যা আয়বৈষম্য, যা তথাকথিত উন্নয়নকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে তা দূর করা। রাষ্ট্রকে যথার্থভাবে সর্বজনের রাষ্ট্র হতে হলে সংবিধানে জনগণকে দেওয়া তার প্রতিশ্রুতি রক্ষা করতে হবে, না পারলে সেটি রাষ্ট্র হিসেবে ব্যর্থ বলে বিবেচিত হবে। সে ক্ষেত্রে বৈপ্লবিক বা সংস্কারমূলক বা দুই উপায়েই এমন পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে যাতে রাষ্ট্র সফল হয়। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও নতুন ক্ষমতাসীনদের এ কথা ভাবতে হবে।

রাষ্ট্রের কোন কোন মৌলিক চরিত্রে পরিবর্তন আনতে হবে ও কোনগুলো অগ্রাধিকার পাবে সে সিদ্ধান্ত জরুরি। সেসব ঠিক করতে না পারলে এই গণ-অভ্যুত্থানে অর্জিত ফসল সাধারণ মানুষের ঘরে উঠবে না। সেখানে রাষ্ট্রের প্রতীকী পরিচয়সমূহের চেয়ে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ তার কার্যকর চরিত্র। সে চরিত্রটি কী ছিল, যা বিগত শাসকগোষ্ঠীগুলোরই কর্মফল, যার পরিবর্তনের জন্য নতুন সরকারকে কাজ করতে হবে? Walter Scheidel প্রস্তরযুগ থেকে একবিংশ শতাব্দী পর্যন্ত দেশে দেশে অসাম্য ও তার বিরুদ্ধে সহিংস উত্থান নিয়ে আলোচনায় বলেছেন,

‘আধুনিক-পূর্বকালে অভিজাত গোষ্ঠীর সম্পদ সংগ্রহ হতো দুটি উৎস থেকে: একদিকে জমি, বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে বিনিয়োগের মাধ্যমে সম্পদ সংগ্রহ এবং অন্যদিকে রাষ্ট্রীয় সুযোগ, দুর্নীতি ও লুণ্ঠনের মাধ্যমে সম্পদ হাতিয়ে নেওয়া। উপার্জনের এ দুটি উৎসই নির্ভর করে রাষ্ট্রীয় স্থিতিশীলতার ওপর— প্রথম পক্ষের ক্ষেত্রে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের নিরাপত্তার জন্য স্থিতিশীলতা প্রয়োজন আর দ্বিতীয় পক্ষের ক্ষেত্রে স্থিতিশীলতা আরও প্রয়োজন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানগুলোকে দুইয়ের স্বার্থ হাসিলের জন্য।’

লুণ্ঠকদের কাঙ্ক্ষিত এই তথাকথিত ভুয়া স্থিতিশীলতাকেই ভেঙে দেয় গণঅভ্যুত্থান ও তার ফলে অর্জিত নতুন রাজনৈতিক ক্ষমতা। যা ঘটেছে এখনকার বাংলাদেশে। যদিও গ্রেট লেভেলারের লেখক এখানে আধুনিক-পূর্ব যুগের উল্লেখ করেছেন, একসময়কার ঔপনিবেশিক শাসনাধীন এখনকার অনেক স্বাধীন দেশে এই দ্বিতীয় পক্ষটাই বেশি শক্তিশালী, যা উল্লেখ করেছেন আনু মুহাম্মদ তার Development Re-Examined  বইটিতে, বিশেষ করে ভূমিকায়। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন তার নামের প্রতি যথার্থ হতে গেলে অতীত থেকে এখন পর্যন্ত সম্পদ আহরণের এই দ্বিতীয় পথটি যা আমাদের দেশের ক্ষেত্রে আরও প্রযোজ্য তা অবশ্যই দ্রুত বন্ধ করতে হবে। যুগান্তকারী পরিবর্তন আনতে হলে রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠানসমূহকে শোষণকারী থেকে অন্তর্ভুক্তিমূলক চরিত্রে রূপান্তর করতে হবে।

‘শোষণকারী (এক্সট্রাকটিভ) রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলো ক্ষমতাকে একটি সংকীর্ণ গোষ্ঠীর হাতে কুক্ষিগত করে ও এই ক্ষমতা চর্চায় কোনো বাধা রাখে না। এই প্রভাবশালী গোষ্ঠী তখন অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে এমনভাবে ঢেলে সাজায়, যা সমাজের দেহ থেকে সম্পদরস চুষে নিতে সাহায্য করে। শোষণকারী অর্থনেতিক প্রতিষ্ঠান এভাবে শোষণকারী রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের সহযোগী হয়। আসলে টিকে থাকার জন্য এগুলোকে অবশ্যই শোষণকারী রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠানের ওপর নির্ভর করতে হয়। অন্যদিকে অন্তর্ভুক্তিমূলক রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান ক্ষমতাকে ছড়িয়ে দেওয়ার মাধ্যমে কায়েমি গোষ্ঠীর স্বার্থরক্ষাকারী ওইসব অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে উচ্ছেদ করে— যারা সম্পদ অপহরণ করে, প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকে বাধাগ্রস্ত করে ও গুটিকয়েকের জন্য বাজারের কার্যকারিতা সীমাবদ্ধ করে।’

এমন নয় যে শোষণকারী রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় কোনো উন্নয়ন হয় না। হয়, কারণ এক্সট্রাকশন বা বেশি করে রক্তরস চুষে নেওয়ার জন্য উন্নয়ন প্রয়োজন। তবে তা জনকল্যাণকর নয় ও ক্ষণস্থায়ী। জনকল্যাণকর দীর্ঘমেয়াদি উন্নতির লক্ষ্যে রাষ্ট্রকে পরিচালনা করতে গেলে উল্লিখিত মৌলিক বিষয়গুলো নিয়ে অবশ্যই ভাবতে হবে ও সে লক্ষ্যে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ অপরিহার্য।

চাকরিতে কোটা হচ্ছে বৈষম্যের যে বিরাট বরফ টুকরা অগ্রগতির জন্য বাধা তার সামান্য দৃশ্যমান অগ্রভাগ। কোটা সংস্কার আন্দোলন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে রূপান্তরিত হয়ে আন্দোলনকারীদের দৃষ্টিকে সম্প্রসারিত করেছে। তবে নতুন ক্ষমতাসীনদের ওপরই নির্ভর করছে তারা ইতিহাস-অর্পিত বিরাট দায়িত্ব কতখানি পালন করতে পারবে। নাকি তারাও জড়িয়ে যাবে জটিলসব বৈষম্যের বেড়াজালে। একটি ব্যাপকবিস্তৃত গণমুখী রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক দর্শনের অভাবে সে সম্ভাবনা উল্লেখ্য।

আলমগীর খান: সম্পাদক, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি | ই-মেইল: alamgirhkhan@gmail.com

তথ্যসূত্র

১. আনু মুহাম্মদ, Development Re-Examined, পৃ. ২১৯, ইউপিএল, ঢাকা, ২০২১

২. ঐ, পৃ. ২২০

৩. ঐ, ভূমিকা

৪. ঐ, ভূমিকা

৫. Walter Scheidel, The Great Leveler, পৃ. ২৫৯, প্রিন্সটন ইউনিভার্সিটি প্রেস, অক্সোফোর্ডশায়ার, ২০১৮

৬. Daron Acemoglu & James A. Robinson, Why Nations Fail, প্রোফাইল বুকস লি., লন্ডন, ২০১৩, পৃ. ৮১

৭. ঐ, পৃ. ৪৩০

 

Social Share
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •  
  •